ঘূর্ণিঝড় আম্পানের প্রভাবে সকাল থেকেই বরিশালের আকাশ মেঘাচ্ছন্ন। সকাল থেকে কোথাও হচ্ছে বৃষ্টি। দুপুরের দিকে বৃষ্টিপাত বাড়লেও বাতাসের গতিবেগ স্বাভাবিক আছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, ঘূর্ণিঝড়টি পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৭২৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছে। মঙ্গলবার (১৯ মে) রাত পেরিয়ে বুধবার সকাল থেকে সন্ধ্যার মধ্যে আঘাত হানতে পারে।
এজন্য পায়রা সমুদ্রবন্দরে জন্য ৭ নম্বর বিপদ সংকেত থাকলেও বরিশাল নদীবন্দরের জন্য তা ২ নম্বর বলবৎ আছে। তাই বিআইডব্লিউর পক্ষ থেকে সব নৌযানকে নিরাপদ স্থানে রাখার নির্দেশ রয়েছে এবং পন্টুনে থাকা কর্মীদের সতর্কাবস্থায় রাখা হয়েছে।
একই সঙ্গে উদ্ধারকারী নৌযান প্রস্তুত রাখা হয়েছে বলে জানালেন নৌ-সংরক্ষণ ও ট্রাফিক বিভাগের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তা এসএম আজগর আলী।
এ নিয়ে জেলা প্রশাসক বলেন, দুর্যোগ মোকাবিলায় তাদের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। ৩১৬টি আশ্রয়কেন্দ্র এবং ৭৫৫টি স্কুল কলেজ প্রস্তুত রাখা হয়েছে। করোনার সময়ে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে অবস্থান করতে পারে এমন ব্যবস্থা করেছেন। সুপেয় পানি, খাবার ও মেডিক্যাল টিম প্রস্তত রয়েছে।
Leave a Reply