1. admin@ukbanglanews.com : admin :
শনিবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৬:২১ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
ন্যাশনাল ফ্রিল্যান্সারস কনফারেন্স ১৯ আগস্ট নেক্সট ভেঞ্চারস প্রেজেন্টস ইইউর বাজারে পোশাক রপ্তানির পরিমাণে চীনকে টপকে শীর্ষে বাংলাদেশ ইলন মাস্কের স্টারলিংককে নজরদারির সুযোগসহ ‘যদি কিন্তু’র শর্ত বাংলাদেশের SSDnetworks Job Advertisement ট্রাম্পের অভিশংসনের বিচার ‘হতেই হবে’: বাইডেন মহারাজ নির্বাচিত হলে পৌরবাসীর প্রত্যাশা পূরণের দায়িত্ব নানকের চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচনে ভোট বুধবার: প্রচার-প্রচারণা শেষ ম্যাজিস্ট্রেটের সঙ্গে দুর্ব্যবহারের ঘটনায় নিঃশর্ত ক্ষমা চাইলেন কুষ্টিয়ার পুলিশ সুপার ১০ বছর ধরে নন-এমপিও শিক্ষকদের অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছেন এমপিওভুক্তরা ‘সহযোগী মুক্তিযোদ্ধা’ সনদ বিক্রি একটি সংগঠনের

ইশ্বরের কাছে প্রার্থনা করছিলাম, আমার বাচ্চাকে বাঁচিয়ে রেখো

UK বাংলা News
  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ২২ মে, ২০২০
  • ৭৬ বার

সুদূর সিঙ্গাপুরে বসে রয়েছেন তিনি। শিকড় এই পশ্চিমবঙ্গে। বাপের বাড়ি, শ্বশুরবাড়ি কলকাতাতেই। সংবাদমাধ্যমে খবর দেখে দুশ্চিন্তায় ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। এই ঝড় মনে করিয়ে দিল পুরনো কিছু স্মৃতি।

আম্পানের মতো দুর্যোগ ঋতুপর্ণা কখনো দেখেননি। এই ঝড় তার পুরনো কিছু স্মৃতি উসকে দিল। ২০১১ সালে তিনি তখন অন্তস্বত্তা, স্বামী সিঙ্গাপুরে। সেখানকার হাসপাতালে বাচ্চা হওয়ার কথা। সেদিন সিঙ্গাপুরে যাচ্ছিলেন ঋতুপর্ণা। হালকা বৃষ্টি পড়ছে। গাড়িতে বিমানবন্দর। একাই ফ্লাইটে ওঠেন। তারপরই বেড়ে যায় বৃষ্টি, ঝড় ওঠে। বিদ্যুৎ চমকানো শুরু হয়।

ঋতুপর্ণা বললেন, ‘বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে। প্লেন বিদ্যুৎ চিড়ে এগোচ্ছে। মনে হচ্ছিলো আগুনের ফুলকি বেরোচ্ছে। আমি প্রচণ্ড ভয় পেয়েছিলাম। সেদিনের কথা মনে পড়লে এখনও গায়ে কাঁটা দেয়। ক্রমাগত মনে হচ্ছিলো আমার বাচ্চাটা ঠিক থাকবে তো? ইশ্বরের কাছে প্রার্থনা করছিলাম, আমার বাচ্চাকে বাঁচিয়ে রেখো। তুমুল বৃষ্টি হচ্ছিল। অনেকক্ষণ পর সব স্বাভাবিক হয়। ঝড় উঠলেই আমার এই ঘটনাটা মনে পড়ে।’

নায়িকা আরও বললেন, ‘একবার খুব ঝড়ে আটকে গিয়েছিলাম টোরেন্টো শহরে। আমার শো ছিল। সেদিনই ফেরার কথা। শুরু হয় তুমুল বৃষ্টি, সাইক্লোন। গোটা টোরেন্টো শহর অন্ধকার। ইলেকট্রিসিটি বন্ধ। জীবন হাতে নিয়ে গাড়ি চালিয়ে এক বন্ধু আমাকে বিমানবন্দরে পৌঁছে দেয়। সেই জার্নিটা আমি ভুলবো না। লাগেজ নিতে পারিনি। পুরো ভিজে গিয়েছিলাম। কোনও ভাবে আমাকে প্লেনে তুলে দেওয়া হয়েছিল। একটু হলে ফ্লাইট মিস করতাম।’

ঋতুপর্ণার কথায়, ‘আমি খুব চিন্তিত এরকম একটা মহামারীর মধ্যে এই প্রাকৃতিক দুর্যোগ। বহু মানুষের জীবনের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে চলেছে তার ওপর আবার এই সাইক্লোন। ২০২০-তে আর কী বাকি আছে সেটাই ভাবছি। আমি দূরে আছি। কিন্তু প্রত্যেকটা মুহূর্তের খবর নিচ্ছি, খবর পাচ্ছি। আমার মায়ের বাড়ির জানালার কাঁচ সব ভেঙে গিয়েছে। শ্বশুরবাড়িতে ইলেকট্রিসিটি নেই। বড় মাপের ক্ষতি হয়ে গিয়েছে সকলের।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2023 UK বাংলা News
Desing & Developed By UK বাংলা News
error: Content is protected !!