এই সপ্তাহেই মানবদেহে প্রয়োগ করা হবে ভ্যাকসিনটি। প্রাথমিকভাবে ১৮ থেকে ৭০ বছর বয়সী তিনশ স্বেচ্ছাসেবীকে দুইটি করে ডোজ দেয়া হবে। সফল হলে পরে আরও ছয় হাজার স্বেচ্ছাসেবীকে ভ্যাকসিন দেয়া হবে।
মানবদেহে প্রয়োগের পর ভ্যাকসিনটি কোষকে ভাইরাস প্রোটিন তৈরিতে সহায়তা করবে যা ভবিষ্যতে করোনার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলবে বলে আশা করছেন গবেষকরা। এরই মধ্যে প্রাণীদেহে ভ্যাকসিনটির পরীক্ষামূলক প্রয়োগ সফল হয়েছে।
গবেষকরা বলছেন, প্রথম দিকের ভ্যাকসিনগুলো করোনা সংক্রমণ রোধ করতে না পারলেও গুরুতর অসুস্থতা ঠেকাতে পারবে। করোনার ভ্যাকসিন নিয়ে গবেষণার জন্য ইম্পেরিয়াল কলেজ লন্ডনকে ৪ কোটি ১০ লাখ পাউন্ড অনুদান দিয়েছে যুক্তরাজ্যের সরকার।
Leave a Reply