এজন্য ক্রেস্ট সিকিউরিটিজে বিনিয়োগকারীদের কাছে তথ্যও চেয়েছে এবং যোগাযোগের অনুরোধ জানিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। রবিবার (২৮ জুন) বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান ডিএসই’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক। তবে, ক্ষতিগ্রস্থ বিনিয়োগকারীদের অভিযোগের আঙুল খোদ ডিএসই’র দিকেই। নিয়ন্ত্রক সংস্কার কাছে তদন্তের দাবি জানিয়েছেন তারা।
কোনো ধরণের পূর্বঘোষণা ছাড়া বিনিয়োগকারীদের পাওনা পরিশোধ না করেই লাপাত্তা ক্রেস্ট সিকিউরিটিজ। রবিবার সকালে প্রতিষ্ঠানটির পল্টন অফিসের সামনে আবারো বিক্ষোভ করেছেন বিনিয়োগকারীরা। পরে, ক্ষতিগ্রস্থ বিনিয়োগকারীরা নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি বরাবর স্বারকলিপি দেন। তারা অভিযোগ করেন, ডিএসই’র ব্যর্থতার সুযোগেই ক্রেস্ট সিকিউরিটিজের মালিকরা প্রতারণা করার সাহস পেয়েছে।
বিকেল এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে ডিএসই’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক জানান, বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ সংরক্ষণ ক্রেস্ট সিকিউরিটিজের ৮০ কোটি টাকার শেয়ার এবং উদ্যোক্তাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী সানাউল হক।
দ্রুত নিজেদের পাওয়া বুঝিয়ে পেতে বিনিয়োগকারীদের ডিএসই’তে যোগাযোগ করারও অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ক্রেস্ট সিকিউরিটিজের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাও নেয়া হবে।’
এদিকে, রবিবার সপ্তাহের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে দুই হাজার ৫৪৩ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা গেল সাড়ে ৯ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। বহুজাতিক কোম্পানি গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইন বা জিএসকে বাংলাদেশ লিমিটেডের শেয়ার কিনেছে ইউনিলিভার। আর তাতেই বাজারে এত বড় অঙ্কের লেনদেন।