এদিকে, রবিবার বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে নোয়াখালী সদরের এমপি ও জেলা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক একরামুল করিম চৌধুরীর দুই প্রতিপক্ষ সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট শিহাব উদ্দিন শাহিন ও নোয়াখালী পৌরসভার মেয়র সহিদ উল্লাহ খান সোলেহ তাদের কর্মসূচির সমর্থনে জেলা শহরে শোভাযাত্রা বের করেন। এসময় দু’পক্ষের মধ্যে দাওয়া পাল্টা-ধাওয়া ও ইট-পাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। এক পর্যায়ে পুলিশ লাঠিচার্জ ও রাবার বুলেট ছুড়ে তাদেরকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
এ ঘটনায় নোয়াখালী পৌর সভা এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে জেলা প্রশাসন। কাল সোমবার (৫ সেপ্টেম্বর) ভোর ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত এ আদেশ বলবৎ থাকবে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক মো. খোরশেদ আলম খান।
বলেন, ওসি সাহেদ উদ্দিন তার শান্তিপূর্ণ শোভাযাত্রায় গুলি ও লাঠি চার্জ ও তার বাসার সামনে নেতা কর্মীদের রাখা মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে এবং পুকুরে ফেলে দেয়। অথচ এই ওসি এমপির লোকদের পুলিশী বেষ্টনী দিয়ে মিছিল করতে সহযোগিতা করেন। একই অভিযোগ পৌর মেয়রের।
এসব অভিযোগ অস্বীকার করে ওসি সাহেদ উদ্দিন বলেন, পুলিশের ওপর ইট-পাটকেল নিক্ষেপের কারণে পুলিশ বাধ্য হয়ে লাঠি চার্জ করে।
Leave a Reply