হোমম্যাচের শুরুতে বার্সেলোনাকে ওন গোলের সুবিধায় লিড পাইয়ে দেয় ভিয়ারিয়াল; পাও তোরেসের ভুলের খেসারত দেয়া সম্ভব না হলেও মিনিট দশেকের মধ্যেই ভিয়ারিয়ালকে সমতায় ফেরান জেরার্ডো মোরেনো।
মিডফিল্ড থেকে ম্যাজিক বয় লিওনেল মেসির বল দখল, পাস পেলেন লুইস সুয়ারেজ, বিশ গজ দূর থেকে নির্ভুল শট উরুগুইয়ান অ্যাটাকারের, লিড ডাবল বার্সেলোনার।
ফার্স্টহাফের শেষের দিকে আবারো অ্যাসিস্ট ক্যাপ্টেন লিওর, তার ব্যাকহিল পাস থেকে আতোয়া গ্রিয়েজম্যানেরে দুর্দান্ত শট জড়ায় ভিয়ারিয়ালের জালে। ৩-১ গোলের দূরত্বে দ্যা ইয়েলো সাবমেরিন। ২০১০-১১ মৌসুমের পর আবারো এক মৌসুমে সর্বোচ্চ ১৯ অ্যাসিস্ট মেসির।
সেকেন্ড হাফেও বার্সেলোনার মাঠের কর্তৃত্বের সাথে পেরে ওঠেনি ভিয়ারিয়াল। ৮৬ মিনিটে জর্ডি আলবার বাড়ানো পাস থেকে স্কোরশিটে নাম তোলেন বার্সার টগবগে তরুণ আনসু ফাতি।
৪-১ গোলের জয়ে লিগ-লিডার রিয়াল মাদ্রিদের সাথে ব্যবধান কমিয়ে শিরোপার আশা বাঁচিয়ে রেখেছে বার্সেলোনা। লিগে বাকি চার ম্যাচ, যেকোন ম্যাচে পাল্টে যেতে পারে রিয়াল-বার্সার শিরোপা জয়ের হিসেব।